সীমান্ত নগরী কক্সবাজার টেকনাফে উৎসব মুখর পরিবেশে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ সময়ের কণ্ঠস্বরের একযুগ পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যার দিকে গণমাধ্যম কর্মীদের আঁতুড়ঘর টেকনাফ প্রেস ক্লাবের হলরুমে কেক কাটার মধ্য দিয়ে শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ সময়ের কণ্ঠস্বরের ১২ বছর পেরিয়ে ১৩ বছরে পদার্পণ করায় পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত এই মহতি শুভ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সময়ের কণ্ঠস্বর টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন ভুলু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রেস ক্লাবের নবগঠিত আহ্বায়ক সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম সাইফী।দৈনিক যুগান্তর ও এশিয়ান টিভির টেকনাফ প্রতিনিধি নাছির উদ্দীন রাজের পরিচালনায়, সময়ের কণ্ঠস্বরে কর্মরত সকল গণমাধ্যম কর্মীদের সাহসীকতার সাথে অগ্রগামী পথচলা নিয়ে গঠনমূলক বক্তব্য রাখেন জাকারিয়া আলফাজ (দৈনিক কালের কণ্ঠ), শাহ আলম বিপ্লব (দৈনিক সংবাদ), জিয়াবুল হক (দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ), আমিনুল ইসলাম বাধন (দৈনিক জনকণ্ঠ), এম এ হাসান (দৈনিক গণকণ্ঠ ও সৈকত), ইব্রাহীম মাহমুদ (সকালের কক্সবাজার), হাবিবুর রহমান (আমাদের কক্সবাজার), কায়সার জুয়েল (ভোরের সময়), নুরুল আলম (দৈনিক রূপালী গ্রাম), হাবিবুল ইসলাম (ডেলি সান), মোহাম্মদ সোহেল চৌধুরী (জি টিভি), আমান উল্লাহ (দৈনিক সাগর দেশ), আব্দুল ওয়াজেদ (দৈনিক আজকের বাংলা), মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ (দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার), তোফায়েল বিন আজাদ (দৈনিক আমার বার্তা) এবং সংবাদ শুভাকাঙ্ক্ষী হেলাল উদ্দিন এমএ।এ সময় উপস্থিত বক্তারা বলেন, দেশের প্রথম সারির শীর্ষ অনলাইন নিউজ ‘সময়ের কণ্ঠস্বর’ একযুগ পূর্তির সফলতা ও ১৩ বছরে পদার্পণ করে সাহসীকতার সাথে এগিয়ে চলার জন্য শুভ কামনায় প্রত্যাশা করেন।সময়ের কণ্ঠস্বরে নিযুক্ত সারা দেশের সকল গণমাধ্যম কর্মীদের বস্তুনিষ্ঠ লেখনির প্রশংসা করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক সময়ের কণ্ঠস্বরকে ‘প্রজন্মের সেরা সংবাদ মাধ্যম’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।উল্লেখ্য, ‘সময়ের সঙ্গে সত্য বলার কণ্ঠস্বর কখনো থেমে থাকে না’ উক্ত শ্লোগানকে বুকে ধারণ করে ২০১৩ সালের ১৪ জুন সময়ের কণ্ঠস্বরের যাত্রা শুরু হয়েছিল। তৎকালীন সময় থেকে এই পর্যন্ত হাঁটি হাঁটি পা পা করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে এই নিউজ পোর্টালটি দেশে ও বিদেশে জাতির কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে অবিরাম, যা এখনো চলমান রয়েছে।
Source: সময়ের কন্ঠস্বর