আজ বিশ্ব থাইরয়েড দিবস। ২০০৮ সালে ইউরোপিয়ান থাইরয়েড অ্যাসোসিয়েশনের (ETA) উদ্যোগে বিশ্ব থাইরয়েড দিবস পালন শুরু হয়। পরে এতে যুক্ত হয় আমেরিকান থাইরয়েড অ্যাসোসিয়েশন (ATA), এশিয়া-ওশেনিয়া থাইরয়েড অ্যাসোসিয়েশন (AOTA) এবং ল্যাটিন আমেরিকান থাইরয়েড সোসাইটিও। বর্তমানে প্রতিবছর ২৫ মে বিশ্বব্যাপী এই দিবসটি পালিত হয়।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দিবসটি উপলক্ষে থাইরয়েড সমস্যার উপসর্গ, চিকিৎসা পদ্ধতি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলো তুলে ধরেন। বিভিন্ন কর্মসূচি, অনলাইন প্রচারণা ও শিক্ষামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আজ বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ থাইরয়েড স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হচ্ছেন। এই সচেতনতা ভালো চিকিৎসা, রোগী সহায়তা এবং সুস্থ জীবনযাপনকে আরও সহজ করছে। আগে যারা উপসর্গ উপেক্ষা করতেন, তারা এখন চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং তাদের জীবনমান উন্নত হচ্ছে।এই আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ক্রমেই বিস্তৃত হচ্ছে-সহযোগিতা, শিক্ষা ও সচেতনতার মাধ্যমে। একটি ছোট গ্রন্থি হলেও এর প্রভাব অনেক বড়; তাই এটি সম্পর্কে জানা এবং যত্ন নেওয়াই হতে পারে সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি।থাইরয়েড কি: গলার সামনের দিকে অবস্থিত থাইরয়েড গ্রন্থি শরীরে থাইরয়েড হরমোনের প্রধান উৎস। এই হরমোন শরীরের প্রতিটি কোষ, টিস্যু ও অঙ্গের কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলে; বিপাকের হার, হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা, হজমের প্রক্রিয়া, পেশি ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। তাই থাইরয়েডের সমস্যা হলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।এইচএ
Source: সময়ের কন্ঠস্বর