সামরিক স্থাপনায় হামলা-পাল্টা হামলার মধ্যে আজ শনিবার যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। এ বিষয়ে উভয় দেশ একটি সমঝোতায় পৌঁছেছে। এ অবস্থায় সড়কে নেমে এসে উল্লাস করছে অনেক পাকিস্তানি। একই সঙ্গে চলছে মিষ্টি বিতরণ।আল জাজিরার লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তান দীর্ঘজীবী হোক’ স্লোগান দিয়ে অনেক শহরের মানুষ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এটিকে জাতীয় গর্ব এবং স্বস্তির মুহূর্ত বলে অভিহিত করেছে।লাহোর শহরের এক যুবক মোহাম্মদ ফতেহ বলেন, এটি পাকিস্তানের জন্য একটি বড় দিন। আমাদের বাহিনী শক্তির সাথে জবাব দিয়েছে। যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়া ছাড়া ভারতের কাছে আর কোন উপায় ছিল না।ইসলামাবাদে ৪৫ বছর বয়সী গৃহবধূ জুবাইদা বিবি যুদ্ধবিরতির পর আনন্দ প্রকাশ করে বলেন, যুদ্ধ কেবল দুঃখকষ্ট বয়ে আনে। আমরা খুশি যেম শান্তি ফিরে আসছে। আমার কাছে এটা ঈদের মতো লাগছে। আমরা জিতেছি।পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফ্ফরাবাদের বাসিন্দারা যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা আশা করছেন, এটি স্বস্তি বয়ে আনবে।জুলফিকার আলী নামের একজন বাসিন্দা বলেন, আমাদের জন্য ‘শান্তি মানে বেঁচে থাকা’। আমরা যথেষ্ট কষ্ট সহ্য করেছি। আমি খুশি যে, পাকিস্তান এবং ভারত উভয়ই একটি বুদ্ধিমান সিদ্ধান্ত নিয়েছে।এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার কিছুক্ষণ পরেই ভারত ও পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেয়।এর আগে, নিজের ট্রুথ সোশ্যালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাতব্যাপী আলোচনার পর, আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে, ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণাঙ্গ এবং তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। সাধারণ জ্ঞান এবং দুর্দান্ত বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য উভয় দেশকে অভিনন্দন।এফএস

Source: সময়ের কন্ঠস্বর

সম্পর্কিত সংবাদ
প্রবাসে গিয়ে নতুন চাকরিতে যোগদানের আগে প্রাণ গেল যুবকের
প্রবাসে গিয়ে নতুন চাকরিতে যোগদানের আগে প্রাণ গেল যুবকের

বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে এক বছর আগে ভাগ্য বদলের আশায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই পাড়ি জমিয়েছিলেন মো. নুরুল আবছার রুবেল (২৯)। Read more

পরিবহন সুবিধা না থাকলেও ফি দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
পরিবহন সুবিধা না থাকলেও ফি দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা

শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ধরনের পরিবহন সুবিধা নেই সরকারি শহিদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের।

আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী
আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী

পরে প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক সহিংসতায় আহতদের দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন আহতদের খোঁজখবর নেন।

আমরা নিরপেক্ষ নই ,    জনতার পক্ষে - অন্যায়ের বিপক্ষে ।    গণমাধ্যমের এ সংগ্রামে -    প্রকাশ্যে বলি ও লিখি ।   

NewsClub.in আমাদের ভারতীয় সহযোগী মাধ্যমটি দেখুন