চিকিৎসার নিতে ভারতে যাওয়ার জন্য ফয়সাল নামের একজন যাত্রী ৪ মে তারিখে ঢাকা-চেন্নাই রুটের ৮মে তারিখের জন্য বাংলাদেশ বিমানের একটি টিকেট কাটেন। তখন পযন্ত ভারত পাকিস্থানের যুদ্ধ সেভাবে শুরু হয়নি। তিনি দ্রুত গিয়ে ফিরবেন বলে ওই ৪ মে তারিখেই আবার চেন্নাই-ঢাকা রুটের জন্য ফিরতি টিকিট কাটেন। তিনি ভারতে যাওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ করলে হঠাৎ ৬ মে ২০২৫ পেরিয়ে ৭ মের মধ্য রাতে ভারত আচমকা পাকিস্থানে হামলা চালায়। এরপর আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে পড়েন বাংলাদেশ বিমানের ওই যাত্রী ফয়সাল। তিনি ভয়ে আর ভারতে চিকিৎসা নিতে যেতে চাচ্ছেন না। এ বিষয়ে তিনি বাংলাদেশ বিমানের হটলাইন ১৩৬৩৬ নম্বরে যোগাযোগ করেন। হটলাইন থেকে জানানো হয় যত যুদ্ধই লাগুক ফ্লাইট বন্ধ হবে না। এরপর তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বললে তিনি যোগাযোগ করেন বিমান বাংলাদেশের হটলাইন নম্বরে। সেই নম্বর থেকে জানানো হয় বিকেলের দিকে ফ্লাইট বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। পরে বিকেল আবার ফোন করা হলে হটলাইন থেকে আবারও জানানো হয় ফ্লাইট চলবেই। যখন যুদ্ধের দামামায় ভারত পাকিস্থানে অনেক বিমানবন্দরের কাযক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ করা হচ্ছে। তখন বাংলাদেশ-ভারত রুটে বিমানের কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবী ভুক্তভোগীদের।এফএস
Source: সময়ের কন্ঠস্বর