চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. জিয়াউদ্দীন বলেছেন, ‘মাদ্রাসায় আইসিটি শিক্ষকের দাবীটি যৌক্তিক। তবে যেদিন আমরা শুনব কওমী এবং আলীয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানে সেরা হয়েছে, সেদিন বাংলাদেশ বিশ্বে সেরা হবে। আমরা সেদিনের অপেক্ষায়।’তিনি আরো বলেন, সকলের দাবী ধীরে ধীরে পূরণ হবে। তবে ফটিকছড়ি উপজেলাকে ভেঙ্গে দুইটি হলে ছয়টি দাবির চারটি দাবী পূরণ হয়ে যাবে।’মঙ্গলবার (২৭ মে) ফটিকছড়িতে সূধীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছিলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সহকারি কমিশনার (ভুমি) নজরুল ইসলাম, ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ, ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আহমদ আলী চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুল আলম, শিক্ষা অফিসার ড. সেলিম রেজা, উপজেলা প্রকৌশলী তন্ময় নাথ, ইছাপুরর বিএমসি কলেজ অধ্যক্ষ হোসেন শহীদ অহিদুল আলম, হারুয়ালছড়ি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী, মাদ্রাসা সুপার আ ও ম ফারুক হোসাইন,কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আরশাদ বিন জালাল, জাহানপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান, মাস্টার নাজিম উদ্দীন, সুন্দরপুর ইউপি প্রসাসনিক কর্মকর্তা মো. শওকত আলী, ছাত্র প্রতিনিধি আকিব হাসান মাহি, রায়হান, মজিবুর রহমান।এর আগে তিনি উপজেলার নারায়নহাট ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে যান। সেখানে ডিজিটাল সেন্টার এবং ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় ভিজিট করেন। পরে তিনি নারায়ণহাট ডিগ্রি কলেজের সভায় যোগ দেন। দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় পরিদর্শন এবং নবনির্মিত কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন করেন। একই সঙ্গে নবনির্মিত মিলনায়তন ও ওয়াকওয়ে উদ্বোধন শেষে সূধী সমাবেশে যোগ দেন।এসময় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬৫ জনকে আর্থিক অনুদান, চা-শ্রমিকদের ঘর হস্তান্তর এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করেন তিনি।এমআর
Source: সময়ের কন্ঠস্বর