জাতীয় সনদের মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানোর চেষ্টা চলছে। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। ঐকমত্য সৃষ্টির দায়িত্ব কেবল কমিশনের নয়, কমিশন শুধু সহযোগীর ভূমিকা পালন করছে— এমন মন্তব্য করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ।আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।আলী রীয়াজ বলেন, সবার মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লক্ষ্য। যাতে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে রাজনীতির ক্ষেত্রে পথরেখা তৈরি সম্ভব হয়। এ সময় প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনার পরে ভিন্নমত থাকা বিষয়গুলো নিয়ে দ্রুত আলোচনা করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধের বিষয়গুলো নিরসন করতে হবে। পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে এমন জাতীয় সনদ সবার প্রত্যাশা বলেও মন্তব্য করেন তিনি। দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। ঐকমত্য সৃষ্টির দায়িত্ব কেবল কমিশনের নয়, কমিশন শুধু সহযোগীর ভূমিকা পালন করছে— এমন মন্তব্য করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ।বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।আলী রীয়াজ বলেন, সবার মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লক্ষ্য। যাতে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে রাজনীতির ক্ষেত্রে পথরেখা তৈরি সম্ভব হয়। এ সময় প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনার পরে ভিন্নমত থাকা বিষয়গুলো নিয়ে দ্রুত আলোচনা করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধের বিষয়গুলো নিরসন করতে হবে। পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে এমন জাতীয় সনদ সবার প্রত্যাশা বলেও মন্তব্য করেন তিনি।এবি
Source: সময়ের কন্ঠস্বর